পোস্টগুলি

মার্চ, ২০১২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

হাস্য-কৌতুকের আসর

ছবি
জীবনকে আনন্দময় করে তোলা এবং সুস্থ ও সুন্দর জীবন যাপন করার জন্য হাসি  বিরাট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।হাসি জীবন সম্পর্কে দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে দেয়, জীবনযাপন সহজ করে তোলে।একটি গবেষণায় দেখা গেছে, আনন্দময় হাসির সাথে সাথে শরীরে এন্ডোরফিন ও সেরোটনিন নিঃসরণ হয়। আর এন্ডোরফিনকে বলা হয় natural pain killer। হাসি স্ট্রেস হরমোনগুলোর নিঃসরণ কমিয়ে দেয়, যার ফলে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।অনেকে মনে করে কঠিন বিরূপ পরিস্থিতিতে অবলীলায় হাসতে পারাটা এক বিরল গুন। আমরা যখন হাসতে থাকি, তখন কোন বিষণ্ণতা, ক্রোধ, দুশ্চিন্তা বা দুঃখবোধ আমাদের গ্রাস করতে পারে না। হাসি আমাদের মনকে ভালো করে দেয় এবং এই ভালো লাগা রয়ে যায় হাস্য-কৌতুকের পরিবেশ থেকে চলে আসার পরও অনেকক্ষণ। তাই হয়তো কবি হাসির কবিতা লিখে গেছেনঃ- “ হাসতে নাকি জানে না কেউ কে বলেছে ভাই, এই শোন না কত হাসির খবর বলে যাই খোকন হাসে ফোকলা দাঁতে, চাঁদ হাসে তার সাথে সাথে, কাজল বিলে শাপলা হাসে, হাসে সবুজ ঘাস, খলসে মাছের হাসি দেখে, হাসেন পাতিহাঁস …” কবির মত করে দেখি আমিও আপনাদের হাসির কথা শুনাতে পারি কিনা। নিচের কৌতুকগুলো   দেখ

আজ পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের ৩৬তম মৃত্যুবার্ষিকী

ছবি
জসীমউদ্দীন   একজন বিখ্যাত বাঙালি কবি। তিনি বাংলাদেশে পল্লী কবি হিসেবে পরিচিত। তার পুরো নাম জসীমউদ্দীন মোল্লা।তার লেখা   কবর   কবিতাটি বাংলা সাহিত্যে এক অনন্য অবদান। তিনি আধুনিক বাংলা কাব্যে এক নতুন আবহ সৃষ্টি করেন। তাঁর কাব্যের ভাব, বিষয়, শব্দ, চরিত্র, প্রকরণ, ছন্দ, অলংকার, গঠন-কৌশল, আবেদন ইত্যাদি সবই ভিন্ন স্বাদ ও মেজাজের। সমকালীন কবিরা যখন সকলেই আধুনিক নগর-চেতনায় উদ্বুদ্ধ, যান্ত্রিক সভ্যতার জটিলতায় যন্ত্রণাবিদ্ধ, জসীমউদ্দীন তখন চিরায়ত গ্রামীণ জনপদ, আবহমান লোকজ ঐতিহ্যের সুস্মিত ধারায় পরিস্নাত এক স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যের অধিকারী কবি হিসেবে ভিন্ন মাত্রিক সৃজনশীলতায় বাংলা সাহিত্যের নতুন দিগন্ত উন্মোচনে ব্যাপৃত হন। গ্রামীণ জনপদের সহজ, সরল, সাধারণ মানুষ, তাদের বৈচিত্র্যপূর্ণ জীবনযাত্রা, সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, প্রেম-বিরহ, আনন্দ-কোলাহল, ছায়া-ঢাকা সবুজ অরণ্য, দিগন্ত বিস্তৃত মাঠ, শস্য ভরা ক্ষেত, নদী-নালা, ফুল-পাখি ইত্যাদি জসীম উদ্দীনের কাব্যে অসাধারণ বর্ণ-সুষমায় মনোমুগ্ধকররূপে রূপায়িত হয়েছে। লোকজ শব্দের স্বচ্ছন্দ ব্যবহার ও লোকজ জীবন-স্বভাবের অন্তরঙ্গ বর্ণনায় তিনি অসাধারণ সাফল্য

আজ প্রখ্যাত সাংবাদিক ও টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব ফজলে লোহানীর ৮৪তম জন্মবার্ষিকী

ছবি
আজ ১২ মার্চ ২০১২ । বিশিষ্ট টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব ফজলে লোহানীর ৮৪তম জন্ম বার্ষিকী। তিনি আজকের এই দিনে তিনি ১৯২৮ সালের ১২ মার্চ সিরাজগঞ্জ জেলার কাউলিয়া গ্রামে এক শিক্ষিত ও সংস্কৃতিবান মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা আবু লোহানী ছিলেন প্রখ্যাত সাংবাদিক ও সাহিত্যিক। মা ফাতেমা লোহানী ছিলেন কলকাতা করপোরেশন স্কুলের শিক্ষিকা।ফজলে লোহানী ছিলেন একাধারে সাংবাদিক , লেখক , টিভি উপস্থাপক ও চলচ্চিত্র প্রযোজক।   বড় ভাই ফতেহ লোহানী ছিলেন বিশিষ্ট অভিনেতা , আবৃত্তিকার , চিত্রপরিচালক , সাহিত্যিক , অনুবাদক ও বেতার ব্যক্তিত্ব। ফজলে লোহানী সিরাজগঞ্জ বিএল স্কুল থেকে ম্যাট্রিক এবং কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে বিএসসি পাস করেন। ১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে এমএসসি ক্লাসে ভর্তি হলেও চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশ নেননি। ভারত বিভাগের পর তিনি অন্য কয়েকজনের সাথে ঢাকা থেকে সাপ্তাহিক পূর্ববাংলা নামে একটি পত্রিকা প্রকাশের সাথে যুক্ত হন। ১৯৪৯ সালে তার সম্পাদনায় ঢাকা থেকে প্র